1. mdshuvo11167@gmail.com : admin :
  2. faysal.rakib2020@gmail.com : Rakibul Hasan : Rakibul Hasan
  3. faisalhowlader1988@gmail.com : Faisal Howlader : Faisal Howlader
‘আমি শুধু আল্লাহর কাছে বিচার চাই’ - মেহেন্দিগঞ্জ টাইমস ।। Mehendiganj Times
সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:৫৫ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
মেহেন্দিগঞ্জে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে নজর কেড়েছে সদর ইউনিয়ন ফরিদের নেতৃত্বে মিছিল। কাজিরহাট জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস বর্ণাঢ্য র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। মেহেন্দিগঞ্জের গোবিন্দপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও পথসভা অনুষ্ঠিত। মেহেন্দিগঞ্জের উলানিয়ায় রাজিব আহসানের ব্যপক গণসংযোগে। কাজিরহাটে মাদকসম্রাট অলিউল্লাহু অলি মৃধা ৪২পিস ইয়াবা ও ৪৫০গ্রাম গাঁজাসহ গ্রেফতার। কাজিরহাট থানা জাতীয়তাবাদী তাঁতি দলের উদ্যোগে গণসংযোগ। বরিশালের কালিগঞ্জে অনিবন্ধিত জেলেদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ এবং ভোলার বোরহান উদ্দিনে মেডিকেল ক্যাম্পেইন করেছে কোস্ট গার্ড। কাজিরহাট থানায় দুই মাদক ব্যবসায়ীকে ইয়াবা ও গাঁজাসহ গ্রেফতার। বরিশালের মেহেন্দিগঞ্জে করিম-দম্পতির ঝুপড়ি ঘরে মানবেতর জীবনযাপন , তারেক রহমানের নির্দেশে পাচ্ছেন নতুন ঘর। চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ অফিসার লায়ন কাজি হাবিবুর রহমান।
সংবাদ শিরনাম :
মেহেন্দিগঞ্জে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে নজর কেড়েছে সদর ইউনিয়ন ফরিদের নেতৃত্বে মিছিল। কাজিরহাট জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস বর্ণাঢ্য র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। মেহেন্দিগঞ্জের গোবিন্দপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও পথসভা অনুষ্ঠিত। মেহেন্দিগঞ্জের উলানিয়ায় রাজিব আহসানের ব্যপক গণসংযোগে। কাজিরহাটে মাদকসম্রাট অলিউল্লাহু অলি মৃধা ৪২পিস ইয়াবা ও ৪৫০গ্রাম গাঁজাসহ গ্রেফতার। কাজিরহাট থানা জাতীয়তাবাদী তাঁতি দলের উদ্যোগে গণসংযোগ। বরিশালের কালিগঞ্জে অনিবন্ধিত জেলেদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ এবং ভোলার বোরহান উদ্দিনে মেডিকেল ক্যাম্পেইন করেছে কোস্ট গার্ড। কাজিরহাট থানায় দুই মাদক ব্যবসায়ীকে ইয়াবা ও গাঁজাসহ গ্রেফতার। বরিশালের মেহেন্দিগঞ্জে করিম-দম্পতির ঝুপড়ি ঘরে মানবেতর জীবনযাপন , তারেক রহমানের নির্দেশে পাচ্ছেন নতুন ঘর। চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ অফিসার লায়ন কাজি হাবিবুর রহমান।

‘আমি শুধু আল্লাহর কাছে বিচার চাই’

  • আপডেট সময় : সোমবার, ৫ অক্টোবর, ২০২০
  • ২৩৪ ০ বার সংবাদটি পড়া হয়েছে

দৈনিক একুশের সময় //  বার কয়েক চেষ্টা করেছি। ভিডিওটি দেখে শেষ করতে পারিনি। এ অভিজ্ঞতা হয়তো অনেকেরই। অস্বীকার করার জো নেই, এটাই সময়ের বাস্তবতা।  ভয়ঙ্কর বাস্তবতা। আমাদের মস্তিষ্ক তা নিতে পারছে না। দেখে ওঠার সাহস করছে না। কিন্তু এটাও সত্য, আমাদের দীর্ঘ নীরবতাই তৈরি করেছে এই ধরনের বাস্তবতা।ঘটনাটি ৩২ দিন আগের। না, কোনো সংবাদমাধ্যম এ নিয়ে কোনো রিপোর্ট করেনি। প্রায়শ’ই আপনি শুনতে পাবেন হাজার হাজার অনলাইন, পত্রিকা আর টেলিভিশন চ্যানেলের কথা। কিন্তু এর প্রায় সবই যে সংবাদমাধ্যম নয়, কেবল প্রচারমাধ্যম তা আরো একবার খোলাসা হয়ে গেলো। শত শত বছর ধরে গ্রামীণ জনপদে একধরনের স্থানীয় বিচার ব্যবস্থা রয়েছে। যদিও তার সমালোচনা অনেক। কিন্তু কখনো কখনো এটা কার্যকরও বটে। নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে এই বর্বরতায় দেখা গেলো স্থানীয় মুরব্বীরাও কোনো ভূমিকা রাখেননি। তারা কি অসহায়, না তারাও এই সিস্টেমের অংশ সেই প্রশ্ন সামনে এসেছে। পুলিশ এবং প্রশাসন সবাই ছিল নীরব। কেউ কিচ্ছু জানতো না। এতোদিন পর ভিডিওটি ভাইরাল হয়েছে। অপরাধীরা গৃহবধূকে তার ঘরে বিবস্ত্র করে নির্যাতন আর ধর্ষণচেষ্টা করেই ক্ষান্ত হয়নি। তারা তার ভিডিও ধারণ করে। চাঁদা দাবি করে। বিচার চাওয়াতো দূরের কথা ওই গৃহবধূকে পালিয়ে নিজের জীবন রক্ষা করতে হয়। এখন ভিডিও দেখে প্রশাসনের টনক নড়েছে। ওই গৃহবধূকে উদ্ধার করা হয়েছে। মামলা হয়েছে। খুব দ্রুতই আসামীদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। কিন্তু কে না জানে এসবই হচ্ছে মলম দিয়ে ক্যানসার সারানোর চেষ্টা। কেন এতোদিনে মামলা হয় না, কেন নির্যাতিতা কে পালিয়ে বাঁচতে হয় একটি স্বাধীন দেশে সে প্রশ্নের জবাব খোঁজা হচ্ছে সামান্যই।যদিও ভুক্তভোগী গৃহবধূর বাবার কথায় এই প্রশ্নের উত্তর অনেকটাই পাওয়া যায়। ওই গৃহবধূর বাবা জানান, আমি নিরীহ লোক। সন্ত্রাসীদের ভয়ে কোনো কথা বলার সাহস পাই না। আমি শুধু আল্লাহর কাছে বিচার চাই। (সূত্র: জাগো নিউজ)। গতকালই প্রথম আলোয় পড়ছিলাম এক বাবা বলেছেন, ভাইরাল হয়নি তাই বিচার পাইনি। ৬০৪ দিন হলো। তার সন্তান মারা যান বাসচাপায়। কিন্তু ভাইরাল না হওয়া, কোনো আন্দোলন না হওয়ায় তিনি কোনো বিচার পাননি। এই যখন অবস্থা তখন সুবর্নচরের সেই গৃহবধূর কথা কি আমাদের মনে আছে। প্রভাবশালীদের কথা অমান্য করে ভোট দেয়ায় কী ভাগ্য তাকে বরণ করতে হয়েছে। সর্বশেষ সিলেটের ঘটনা এখনো মিইয়ে যায়নি। এ এক মেগাসিরিয়াল। যার কোন শেষ নেই।প্রশ্ন হচ্ছে কেন এই পরিস্থিতি? কেন প্রতিটি ঘটনাতেই মানুষকে রাস্তায় নামতে হবে? কেন ফেসবুকে ভাইরাল করে বিচার দাবি করতে হবে? কেন এ ধরনের ঘটনা ঘটেই চলবে। সবচেয়ে সংক্ষেপে এর উত্তর হচ্ছে ইনসাফের ঘাটতি। একধরনের প্রভাবশালীরা যারা মনে করেন রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক নানা কারণে তারা ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকবেন। এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তারা তা থাকেনও। সংবাদমাধ্যম তাদের ঘাটায় না। কখনো ইচ্ছায়, কখনো অনিচ্ছায়। বিবেক বিক্রি হয়ে যাওয়া সময়ে এটা নির্মম বাস্তবতা। এখানে সবকিছু মাপা হয় দল আর ব্যক্তিপূজার নিরিখে। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বা ধবংসে ব্যক্তির ভূমিকার থেকে বেশি গুরুত্ব পায় কে কার কাছ থেকে কীভাবে সুবিধা পেলেন তা। সমাজ, পুলিশ, প্রশাসন কেউই এর বাইরে নয়। আইনের লম্বা হাত অসহায়ভাবে দেখে অপরাধীরা হেটে বেড়াচ্ছে বীরদর্পে। এই অনাচার আর অব্যবস্থার সহজ সমাধান একটাই- ইনসাফ, ইনসাফ এবং ইনসাফ।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ

পুরাতন সংবাদ

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০  
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।     Design & Development : It Corner BD.Com 01711073884.  
Theme Customized By BreakingNews