
এ বিষয় দৈনিক আলগী নিউজ এর সম্পাদক ও রাজাপুর সদর ইউনিয়ন তাঁতীলীগের সভাপতি জাকির সিকদার জানান, আমি আশ্রয়ন প্রকল্পের নির্মিত ঘরের কাজ দেখে হতবাক হয়ে মনের কষ্টে বলেন, বুঝবে কর্মীরা তিনি মারা গেলে দেশের মানুষ কি রত্ন হারালো ? প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বেঁচে আছে বিধায় দলের কর্মীরা টের পায়নি দেশের জন্য তিনি কি ? দেশ এগিয়ে যায় ভালো কর্মীরগুনে। দলের লোক কিছু আছে আয়ের নেশায় মাতাল, দেশের বারোটা বাজাতে তার কাছে কিছু না,, এমনও লোকজন আওয়ামী লীগের মধ্যে না রাখা ভালো। সময়ের এক ফোঁর, অসময়ের দশ ফোঁর, দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা বুঝতে পারলনা কিছু আওয়ামী লীগের মধ্যে পেটনীতির লোকজন।
এছাড়াও “দেশে চলছে ঐসব ধরনের পেটনীতি, রাজনৈতিক নয়, রাজনীতি হতে হবে দেশের মানুষের জন্য” এই শিরোনামে গত ৬ জুলাই দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় কলাম লিখে পাঠালে পত্রিকার দৃষ্টিকোন বিভাগে লেখাটি প্রকাশিত হয়। বিষয়টি নিয়ে সরোজমিনে গেলে দৈনন্দিন অগ্নিশিখা কে বলেন, গরীবের ঘর তুলতে মাঠ পর্যায়ে ১০/২০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করেন কর্মীরা। দূর্নীতির সাথে রাজাপুর পিআইও জড়িত বলে জানান এলাকাবাসী। তদন্ত করলে কেঁচো খুড়তে সাপ বেড়িয়ে আসবে।
এলাকাবাসী তদন্তের জন্য জোড়লো দাবী করেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে। মন চায় আবার লেখা দিই, তবে দেশ তথা দেশের মানুষের জন্য সকলের প্রতি ভালো কাজ করার অনুরোধ জানিয়েছেন।
দৈনিক আমার সংবাদ এর রাজাপুর প্রতিনিধি রেজাউল ইসলাম পলাশ বলেন,
প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের আশ্রয়ন ঘর বিষঁখালী নদীতে বিলিন হচ্ছে, তিনি ভিডিও করে জনসচেতনার জন্য তার ফেসবুকে পোস্ট করেন। এব্যাপারে রাজাপুর সাতুরিয় এ কে ফজলুল হক শেরে বাংলা স্মৃতি সংসদ এক ক্ষোভ বার্তায় বলেন, রাজাপুর উপজেলায় আওয়ামী লীগের মাধ্যমে উন্নয়ন ছাড়াও ১০/২০ কোটি খরচ করেন প্রধানমন্ত্রী। তার আদর্শ নীতির মত কাজ না করায় আশ্রয়ন আবাসন ঘর ফাটল সহ আজ নদীর বুকে বিলুপ্তের পথে।
এছাড়া রাজাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান স্বপন তালুকদার বলেন, ঘটনা সরকার ক্ষতিয়ে দেখতেছে। অপরাধী পার পাবেনা, কাজ ভালো না হলে আবার করা হবে। তবে রাজনৈতিক নেতাদের বক্তব্য একই, কাজ তদারকি করতে প্রধানমন্ত্রী মাঠে লোকবল পাঠিয়েছে, দোষীর বিচার করেবে আওয়ামী লীগের সরকার।
Leave a Reply