1. mdshuvo11167@gmail.com : admin :
  2. faysal.rakib2020@gmail.com : Rakibul Hasan : Rakibul Hasan
  3. faisalhowlader1988@gmail.com : Faisal Howlader : Faisal Howlader
অতিথি পাখির কিচির-মিচির শব্দে মুখরিত বরিশাল নগরীর বিবির পুকুরপাড় - মেহেন্দিগঞ্জ টাইমস ।। Mehendiganj Times
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:৩৮ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
মেহেন্দিগঞ্জ রিপোটার্স ইউনিটিতে খালেদা জিয়ার জন্য দোয়া। মেহেন্দিগঞ্জে সহকারী শিক্ষকদের ৩ দফা দাবি আদায়ে মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত। বেতন বৈষম্য দূরীকরণ ও ৯ম পে-স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে মেহেন্দিগঞ্জে মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত। মেহেন্দিগঞ্জে প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন। নির্বাচিত হলে হিজলায় একটি পৌরসভা গঠনের ঘোষনা দিলেন রাজিব আহসান। মেহেন্দিগঞ্জের দক্ষিণ উলানিয়ায় বিএনপির কেন্দ্র কমিটি গঠন নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। বরিশাল -৪ আসনে বিএনপির প্রার্থীকে বিজয় করতে মুখিয়ে আছে ধুলখোলার বিএনপি। মেহেন্দিগঞ্জে গ্রাম আদালত আরও গতিশীল ও কার্যকর করতে কর্মশালা। মেহেন্দিগঞ্জে বিরোধপূর্ণ জমির গাছ কেটে নেওয়ার অভিযোগ প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। মেহেন্দিগঞ্জে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে নজর কেড়েছে সদর ইউনিয়ন ফরিদের নেতৃত্বে মিছিল।
সংবাদ শিরনাম :
মেহেন্দিগঞ্জ রিপোটার্স ইউনিটিতে খালেদা জিয়ার জন্য দোয়া। মেহেন্দিগঞ্জে সহকারী শিক্ষকদের ৩ দফা দাবি আদায়ে মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত। বেতন বৈষম্য দূরীকরণ ও ৯ম পে-স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে মেহেন্দিগঞ্জে মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত। মেহেন্দিগঞ্জে প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন। নির্বাচিত হলে হিজলায় একটি পৌরসভা গঠনের ঘোষনা দিলেন রাজিব আহসান। মেহেন্দিগঞ্জের দক্ষিণ উলানিয়ায় বিএনপির কেন্দ্র কমিটি গঠন নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। বরিশাল -৪ আসনে বিএনপির প্রার্থীকে বিজয় করতে মুখিয়ে আছে ধুলখোলার বিএনপি। মেহেন্দিগঞ্জে গ্রাম আদালত আরও গতিশীল ও কার্যকর করতে কর্মশালা। মেহেন্দিগঞ্জে বিরোধপূর্ণ জমির গাছ কেটে নেওয়ার অভিযোগ প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। মেহেন্দিগঞ্জে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে নজর কেড়েছে সদর ইউনিয়ন ফরিদের নেতৃত্বে মিছিল।

অতিথি পাখির কিচির-মিচির শব্দে মুখরিত বরিশাল নগরীর বিবির পুকুরপাড়

  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ৫ মার্চ, ২০২১
  • ৩৩৮ ০ বার সংবাদটি পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক // শীতকাল বিদায় নিয়েছে তবে এখনো অতিথি পাখির কিচির-মিচির শব্দে মুখরিত হয়ে আছে বরিশাল নগরীর বিবির পুকুরের পূর্বপাড়। শীত মৌসুমে তীব্র শীতের হাত থেকে রক্ষা পেতে শীত প্রধান দেশ থেকে অপেক্ষাকৃত উষ্ণ অঞ্চলে বসবার শুরু করে অতিথি পাখির দল।

এরই ধারাবাহিকতায় অন্য বছরের চেয়ে এই বছর বরিশাল নগরীর বিবিরপুকুর পাড়ের পূর্ব দিকের অধিক পাখি দেখা যায়। বরিশাল পলাশপুর ৫নং ওয়ার্ড এর কাজির গোরস্তানের পাশের একটি বাড়িও সন্ধ্যা হলেই পাখির কিচির-মিচির শব্দে মুখরিত হয়ে উঠে। বাড়িটি এছাড়াও বরিশালের বিভিন্ন স্থানে প্রচুর অতিথি পাখি আসতে দেখা গেছে। এর মধ্যে বালি হাঁস, পান কৌরি, সাঁদা বকসহ নাম না জানা বিদেশি অনেক পাখির আগমন ঘটেছে বরিশাল নগরীতে।

অতিথি পাখিদের নজরকারা দৃশ্য উপভোগ করতে অনেক পথচারী কিছুক্ষণের জন্য দাঁড়িয়ে পরছেন। সুন্দর সাদা পাখিগুলোর ছবি তুলে প্রিয়জনকে পাঠাচ্ছেন। আবার কেই এই ছবিগুলো ফেসবুকে দিয়ে একে আপরকে জানান দিচ্ছে। শীতের আগমনের সাথে সাথে অতিথি পাখির আসা যেন প্রকৃতির একটি স্বাভাবিক নিয়ম। গত এক যুগের ব্যবধানে বরিশালে অতিথি পাখির হার আগমন এই বছর অনেক বেশি। তবে শীত বিদায় নিলেও অতিথি পাখি এখনো কিচির-মিচির শব্দে মুখরিত বরিশাল নগরীর বিবির পুকুর পাড়।

অতিথি পাখিদের নিয়া কাজ করা ও দৈনিক দখিনের সময় এর সাংবাদিক মো. রাসেল ইসলাম এর সাথে কথা হয় তিনি বলেন, মূলত অক্টোবরের শেষ ও নভেম্বরের প্রথম দিকেই অতিথি পাখিরা বাংলাদেশে আসে। তবে প্রায় অনেক দিন বরিশালে এই পাখি দেখা যায়নি। তবে এই বছর বরিশালে যে পরিমানে পাখির দেখা গিয়েছে তা অন্য বছরের চেয়ে অনেক বেশি। তাই আমাদের সকলের উচিত পাখি নিধন বন্ধ করা। তাহলে ভবিষ্যতে বরিশালে অতিথি পাখি আরো সংখ্যা বড়বে বলে আমি মনে করি। তবে এই অতিথি পাখি আবার মার্চের শেষ দিকে ফিরে যায় আপন ঠিকানায়।

বরিশাল সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট (গোপনীয় শাখা/ শিক্ষা ও কল্যাণ) সুব্রত বিশ্বাস দাস বলেন, অতিথি পাখি কমে যাওয়ার মূল কারণ হলো জনসচেতনতার অভাব। শিকারিরাও এর ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে অবহিত নয়। বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইন-২০১২ অনুযায়ী পাখি শিকার, হত্যা, আটক ও ক্রয়-বিক্রয় দনীয় অপরাধ। যার শাস্তি দুই বছর কারাদণ্ড এবং দুই লাখ টাকা জরিমানা। আর আমরা যার যার অবস্থান থেকেই পারি এসব বিষয়ে সবাইকে সচেতন করাতে। অতিথি পাখিদের জন্য একটু ভালোবাসা আর একটু সচেতনতাই পারে আমাদের দেশটাকে সহ পুরো বরিশালে অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত করে রাখতে আমাদের সকালের এক হয়ে কাজ করতে হবে।

বরিশালের বন বিভাগের অফিস সহকারী মো. জাকির হোসেন জানান, পৃথিবীতে প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজারেরও বেশি প্রজাতির পাখি রয়েছে। এসব পাখির মধ্যে অনেক প্রজাতিই বছরের একটি নির্দিষ্ট সময় অন্য দেশে চলে যায়। শুধু ইউরোপ আর এশিয়ায় আছে প্রায় ৬০০ প্রজাতির পাখি। কিছু কিছু পাখি তাই প্রতি বছর ২২ হাজার মাইল পথ অনায়াসে পাড়ি দিয়ে চলে যায় দূর দেশে। উত্তর মেরু অঞ্চলের এক জাতীয় সামুদ্রিক শঙ্খচিল প্রতি বছর এই দূরত্ব অতিক্রম করে দক্ষিণ দিকে চলে আসে। আমাদের দেশে অতিথি পাখিরা অতটা পথ পাড়ি না দিলেও তারাও অনেক দূর থেকেই আসে। বরফ শুভ্র হিমালয় এবং হিমালয়ের ওপাশ থেকেই বেশির ভাগ অতিথি পাখির আগমন ঘটে। এসব পাখি হিমালয়ের পাদ দেশে অবস্থিত তিব্বতের লাদাখ থেকে সেন্ট্রাল এশিয়ান ইন্ডিয়ান ফ্লাইওয়ে দিয়ে প্রবেশ করে। এ ছাড়া ইউরোপ, দূরপ্রাচ্য (যেমন সাইবেরিয়া) থেকেও এসব পাখি আসে।

এসব পাখির মধ্যে বাংলাদেশের অতি পরিচিতি অতিথি পাখি নর্দান পিনটেইল। এ ছাড়া স্বচ্ছ পানির বালি হাঁস, খয়রা চকাচকি, কার্লিউ, বুনো হাঁস, ছোট সারস পাখি, বড় সারস পাখি, হেরন, নিশাচর হেরন, ডুবুরি পাখি, কাদাখোঁচা, গায়ক রেন পাখি, রাজসরালি, পাতিকুট, গ্যাডওয়াল, পিনটেইল, নরদাম সুবেলার, কমন পোচার্ড, বিলুপ্ত প্রায় প্যালাস ফিস ঈগল (বুলুয়া) ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।

এ ছাড়াও নানা রঙ আর কণ্ঠ বৈচিত্র্যের পাখিদের মধ্যে রয়েছে ধূসর ও গোলাপি রাজহাঁস, লেঞ্জা, চিতি, সরালি, বালু হাঁস, পাতিহাঁস, বুটিহাঁস, বৈকাল, নীলশীর চখাচখি, গিরিয়া, খঞ্জনা, পাতারি, জলপিপি, পানি মুরগি, নর্থ গিরিয়া প্রভৃতি।

বিটিভির সিনিয়র সাংবাদিক সুজন হালদার ও গাজী শাহ রিয়াজুর কবির বলেন, অতিথি পাখিদের বিচরণ নিরাপদ করার জন্য অতিথি পাখি ছাড়াও বক, ঘুঘু বিক্রয় বন্ধ করতে হবে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের পাখি শিকার ও বিক্রয় বিরোধী বিশেষ অভিযান পরিচালনা করার পাশাপাশি পরিকল্পিত বনায়ন, জলাভূমি ও জলাশয়গুলো সংস্কার করে অতিথি পাখিদের জন্য অভয়ারণ্য গড়ে তুলতে হবে। তাহলেই দিন দিন আমাদের দেশে অতিথি পাখিদের ভিড় বৃদ্ধি পাবে।

বরিশালে যে উপকারী অতিথি পাখি শীতের অতিথি পাখিগুলো আমাদের দেশে এসে সৌন্দর্য প্রস্ফুটিত করার পাশাপাশি আমাদের যথেষ্ট উপকার করে। তাই অতিথি পাখিগুলোকে অতিথির মর্যাদা দেয়া উচিত। প্রকৃতির ক্ষতিকর পোকা-মাকড়, কীটপতঙ্গ, ইঁদুর খেয়ে ওরা ফসলের ও জলজ প্রাণীর সুরক্ষা করে। কিছু পাখি প্রাণী ও উদ্ভিদের বংশ বিস্তারে সাহায্য করে। গাছের ডালে আশ্রয় নেয়া পাখিগুলো গাছের ফাঁকে ফাঁকে থাকা পোকামাড়ক ধরে খায়। ফলে গাছপালা পোকার আক্রমণ থেকে রক্ষা পায়।হাওর-বাঁওড়, বিল-ঝিল ও জলাশয়ে পাখিগুলো সাঁতার কাটায় পানিতে অক্সিন মেশার সুযোগ পায় এবং পানির ভারসাম্য রক্ষা পায়। পানিতে মাছের ক্ষতিকর পোকা ধরে খায়। এতে মাছের বংশ রক্ষা পায়। তা ছাড়া পাখির মলমূত্র, বিষ্ঠা মাটিতে জমা হয়ে মাটিকে ফসফরাস ও ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ করে।

পাখি ও মৎস্যবিদদের মতে- যে হাওরে যত বেশি পাখি মুক্তভাবে বিচরণ করবে সে হাওরে বা জলাশয়ে মৎস্যসম্পদ বেশি উৎপন্ন হবে। পৃথিবীর ৮০ শতাংশ পাখিই পোকা খাওয়া পাখি। এই পাখিরাই পোকা-মাকড় খেয়ে আমাদের মূল্যবান বন-জঙ্গলের বৃক্ষসম্পদগুলোকে বাঁচিয়ে রাখে। প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে আমরা এত ব্যাপক পরিমাণ কীটনাশক ব্যবহার করছি যে- আমাদের চার পাশ থেকে এখন পোকা-মাকড় বিলুপ্ত হয়ে আজ নানা প্রজাতির পাখিও বিলুপ্ত হতে চলেছে।

পাখি বিশেষজ্ঞ ও বরিশাল রিপোর্টার ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক ও বৈশাখী টেলিভিশনের বরিশাল প্রতিনিধি মিথুন সাহা বলেন এটা শুধু আমাদের দেশেরই সমস্যা নয়, সারা পৃথিবীর সমস্যা। গত ২৫ বছরে পৃথিবী থেকে ৮০ শতাংশ পোকা-মাকড়, কীটপতঙ্গ শেষ হয়ে গেছে। তো ৮০ শতাংশ পোকা শেষ হয়ে গেলে পাখি কী খেয়ে বেঁচে থাকবে? মানুষ ও পরিবেশের জন্য কীটনাশক অত্যন্ত বিষাক্ত। পতিত জমিকে প্রাকৃতিক অবস্থায় বাঁচিয়ে রাখা। কিছু ঘাস, কিছু লতাগুল্ম যে স্থানে রয়েছে সেখানেও তো পাখি থাকে। সেই পতিত জমিটুকুও তো নেই। বরিশালে সুরক্ষিত হোক অতিথি পাখির বিচরণক্ষেত্র সবুজ-শ্যামল বাংলাদেশের সাথে অতিথি পাখিদের হৃদয়ের সম্পর্ক অনেক গভীর ও প্রাচীন।

‘আমাদের সচেতনতার অভাবে বা শখের কারণে আমরা শীতের পরিযায়ী পাখিদের শিকার করে মেরে ফেলছি। এতে আমরাই আমাদের এই সুন্দর বাংলাদেশের প্রাকৃতিক পরিবেশকে ধ্বংস করে দিচ্ছি। পাখিরা নিজ আবাস ভূমি ছেড়ে চলে আসে। সেই পাখিগুলোর বেশির ভাগই আবার তাদের নিজ ভূমিতে শীত শেষে ফিরে যেতে পারে না এক শ্রেণীর অর্থ লোভী পাখি শিকারীদের অত্যাচারে। এটা খুবই মর্মদায়ক।’

তিনি বলেন, মানুষের সৃষ্ট কারণে প্রাকৃতিক পরিবেশ মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। মানুষ নিজেদের স্বার্থের কারণে নির্বিচারে বন-জঙ্গল, পাহাড়, টিলা কেটে সাবাড় করে পশুপাখির আবাসস্থল ধ্বংস করে দিচ্ছে। তার প্রতিক্রিয়ার ফল প্রকৃতির ওপর পড়ছে। তাই মানবসমাজ নানা প্রাকৃতিক দুর্যোগের মুখোমুখি হচ্ছে। আমাদের মনে রাখতে হবে প্রকৃতি তার ক্ষতির প্রতিশোধ নিতে কাউকে রেহাই দিবে না। যেহেতু প্রকৃতির বড় একটি উপাদান পাখিসমাজ। তাই আমাদের দেশীয় পাখি কিংবা অতিথি পাখি বা পরিযায়ী পাখিই বলি না কেন তাদের রক্ষা করতে হবে। তাদের বিচরণক্ষেত্র সুরক্ষা করতে হবে। মুক্ত আকাশে উড়া খালে, বিলে, হাওর-বাঁওড়ে স্বাধীনভাবে চলাফেরা করতে পারে তার ব্যবস্থা অবশ্যই আমাদের করতে হবে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ

পুরাতন সংবাদ

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০৩১  
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।     Design & Development : It Corner BD.Com 01711073884.  
Theme Customized By BreakingNews