
মোঃ আল-আমিন কলাপাড়া ঃ
কলাপাড়া উপজেলা ধীন ৫নং নীলগঞ্জ ইউনিয়নের, ৭নং ওয়ার্ডের আক্কেলপুর গ্রামে,সাফ কবলাকৃত জমির মালিক মোঃ শাহ আলম ফরাজী কে ধান কাটায় বাধাগ্রস্ত করেন। কিছু ভূমিদস্যুরা গত ২৭/১১/২০২০ইং তারিখ (শুক্রবার) জমির মালিক তার ফসলের জমিতে ধান কাটতে গেলে একদল ভূমিদস্যুরা তাদেরকে বাধাগ্রস্ত করেন।
এবং হুমকি প্রদান করেন । বিবাদী গন মোঃ শাহ আলম ফরাজী ও তার শ্রমিকদের মারধোর করার ভয়-ভীতি দেখায়। এবং ধান কাটায় বিঘ্ন ঘটায়। ঘটনাস্থলে সংবাদকর্মী গন ও উক্ত ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃফজলুল হক সুমন, সহ স্থানীয় লোকজন উপস্থিত ছিলেন। মোঃশাহ আলম ফরাজী বলেন, এর আগে আমি কলাপাড়া থানায় একটি অভিযোগ দাখিল করি। যাহার জিডি নং ৮৪৭,, অভিযোগ সূত্রে আমি মোঃ শাহ আলম ফরাজী সং সৈয়দপুর, থানা কলাপাড়া, জেলা পটুয়াখালী,থানায় হাজির হইয়া। বিবাদী ১, মোঃ সিদ্দিক হাং, ২,মোঃইদ্রিস ৩,মোঃআব্দুর রশিদ,৪,মোঃ মনির হাং ৫,মোঃ মামুন ফকির ৬,মোঃনাসির ফকির ৭,আব্দুল খালেক ৮,মোসাঃ জেসমিন ৯,মোসাঃ নিলুফা সর্ব সাং আক্কেলপুর (নীলগঞ্জ) কলাপাড়া।
মোঃ শাহ আলম ফরাজীর বলেন যে, আমার তফসিল বর্ণিত কবলাকৃত ভূমি দীর্ঘদিন যাবৎ শান্তিপূর্ণভাবে ভোগ দখল করিয়া আসিতেছি।
ভূমির পরিমাণ ১ একর ৯৭ শতাংশ জমিতে গোটা স্বর্ণ ধান চাষাবাদ করেছি উক্ত ধানের ফলন ভালো দেখিতে পারিয়া লোভের বশবর্তী হয়ে। পাকা ধান কাঠিয়া নিতে পাঁয়তারায় লিপ্ত থাকে।এবং আমাকে মিথ্যা মাদকের মামলা দিয়ে ফাঁসিয়ে দেয়ার হুমকি প্রদান করেন। বিবাদী গন আমার উৎপাদিত ধান কাটিতে গেলে, সেখানে বাধা দিলে উক্ত জমিতে শান্তি বঙ্গের আশঙ্কা রয়েছে।
এ ব্যাপারে কলাপাড়া থানায় তদন্তপূর্বক একটি প্রতিবেদন দাখিল করেন। যাহার সত্যতা প্রমাণ পাওয়া গেছে বলে জানান, এসআই মোঃ জাকির হোসেন জানান আমার ফোর্সসহ সরোজমিনে উপস্থিত হইয়া ঘটনার বিষয়টি গোপন ও প্রকাশ্যে তদন্ত করিয়া উক্ত ঘটনার সততা পাওয়া গেছে।
মামলা ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বিবাদী মোঃসিদ্দিকুর রহমান হাং মোকাম কলাপাড়া সিনিয়র সহকারি জজ আদালত পটুয়াখালী, একটি দেওয়ানী মোকদ্দমা আনয়ন করেন। যাহার মোকাদ্দমা নং ১৬২-১৫ মোঃ শাহ আলম ফরাজীর, বিরুদ্ধে আনয়ন করেন।মামলাটি পরবর্তীতে যথা উপযুক্ত কাগজ পত্র না পাওয়ায়, বিজ্ঞ আদালত, মোকদ্দমা টি খারিজ করে দেয়।
Leave a Reply